ত্বকের যত্নে হলুদ
প্রাচীন আমল হতেই রূপচর্চায় ও ত্বককে সুন্দর করার জন্য হলুদের ব্যবহার হয়ে আসছে।প্রাচীনকালের মেয়েরা নিজেদের সৌন্দর্য ধরে রাখত প্রাকৃতিক নানা উপাদান দিয়ে নিজেদের রূপচর্চা করত । আর সেই প্রাকৃতিক উপাদান গুলোর মধ্যে হলুদ অন্যতম। ত্বকের যত্নে হলুদ -(toker jotne holud) এর ভূমিকা অপরিসীম।
এটি ত্বকের ফর্সা ও সুন্দর দাগিন করতে সাহায্য করে।
কারন হলুদে রয়েছে এমন সব উপাদান যেটা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
হলুদ ত্বকের রং উজ্জ্বল করতে, ব্রণ কমাতে, র্যাম কমায়, অ্যালার্জির সমস্যা সারাতে, এবং বিভিন্ন স্থানের ক্ষত বা পোড়া সারাতে ও দাগ দূর করতে সহায়তা করে।
কাঁচা হলুদকে প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক বলে ধরা হয়।কাচা হলুদ জীবাণু ধ্বংসে অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করে। ত
বে অন্য সকল উপাদানের মতো, হলুদের সঠিক ব্যবহার জানা উচিত। আমরা যারা ত্বকের যত্নে নিয়মিত হলুদ ব্যবহার করি।
আমাদের হলুদের সঠিক এবং ভুল ব্যবহারের সম্পর্কে জানা উচিত।
সচেতন হওয়া উচিত হলুদ ব্যবহারের ক্ষেত্রে। যাতে আমরা হলুদ ব্যবহার করে ভালো ফল পেতে পারি।
এবং কোন ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যায় না পরি।কারণ হলুদ অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান।
প্রাচীনকাল বলি বা এই যুগে ত্বকের যত্নে কাঁচা হলুদের ব্যবহার (toker jotne kacha holuder babohar)ও গুরুত্ব আমরা অস্বীকার করতে পারিনা।
কারণ এই একটি মাত্র উপাদান আমাদের ত্বকের অনেক ধরনের সমস্যার সমাধানে মাহির।
যেমন ব্রণের সমস্যা, ত্বক লাল হয়ে যাওয়া, এলার্জির সমস্যা , মুখের ডালনেস ব্রণের কালো দাগ, মুখের ছোপ কালো দাগ, ব্রণের দাগ , ডার্ক সার্কেল , রোদে পোড়া কালো দাগ , ফর্সা ও উজ্জ্বল ত্বক পেতে ও আরো নানা ধরনের ত্বকের সমস্যা দূর করতে হলুদ আমাদের সাহায্য করে।
কাঁচা হলুদের সঙ্গে দুধ, মধু, টক-দই, গোলাপজল, লেবুর রস, শসার রস, যে কোন উপাদানের সাথে মিশিয়ে আমরা ব্যবহার করতে পারি এতে আমরা ভালো ফল পাই ।
আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী যেকোনো একটি উপাদানের সাথে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন ।
তাছাড়া শুধু হলুদ পানি দিয়ে মিশু আপনি আপনার মুখে লাগাতে পারেন। তবে আরো অন্যান্য উপাদান যোগ করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
মুখ ভালোভাবে ফেসওয়াশ দিয়ে পরিষ্কার করে এই মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে 15 মিনিট রেখে দেন।
তারপরে যখন দেখবেন আপনার মুখ শুকিয়ে আসছে। তখন আপনি উষ্ণ গরম পানি দিয়ে এটা পরিষ্কার করে নিবেন।
এভাবে সপ্তাহে দুদিন বা তিন দিন লাগালে আপনি আপনার ত্বকের আমূল পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
যদি আপনার সময় থাকে এই ব্যক্তি আপনি প্রতিদিনই লাগাতে পারেন। কারণ এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
তাই বলা যায় ত্বকের যত্নে হলুদের ব্যবহার আমাদের নানা ধরনের স্কিন প্রবলেম থেকে সুরক্ষিত রাখতে পারে।
আমরা অনেকেই জানিনা হলুদ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়।
কাঁচা হলুদ দিয়ে ত্বকের যত্ন করলে আমরা দ্বিগুণ ফর্সা ত্বক পেতে পারি।
ত্বক সুন্দর ও ফর্সা করার জন্য কিছু সহজ এবং কার্যকরী পদ্ধতি রয়েছে।
কাঁচা হলুদের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিসেপটিক নামক উপাদান থাকে।
যেগুলোর কারনে হলুদ আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল ও ফর্সা করতে সাহায্য করে।
কারণ সত্যিই হলুদ দিয়ে ত্বক ফর্সা করা যায়। এখানে কাঁচা হলুদ দিয়ে কিছু উপকারি পদ্ধতি দেওয়া হলো:
ফেসিয়াল করাটা খুব ভালো ত্বকের জন্য কাঁচা হলুদ দিয়ে । দুধ আমাদের ত্বকের জন্য প্রাকৃতিক ব্লিচিং হিসেবে কাজ করে।
কাঁচা হলুদ বাটা ১চা চামচ ও পরিমান মতো দুধ একটি পরিষ্কার বাটিতে নিয়ে থিক একটা পেস্ট বানিয়ে নিন।
এই পেজটি মুখে লাগানোর আগে ফেসওয়াশ দিয়ে বা সাবান দিয়ে মুখটা ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
এই মিশ্রণটি আপনি হাত-পা গলা শরীরে যে কোন অংশে লাগাতে পারেন।
এরপরে এই মিশ্রণটি সুন্দরভাবে আলতো হাতে ঘষে ঘষে মুখে লাগাবেন এবং মেসেজ করবেন।
এরপরে মিশ্রণটি 15 থেকে 20 মিনিট রেখে দিবেন।
মিশ্রণটি শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার উষ্ণ গরম পানি দিয়ে মুখটা পরিষ্কার করে ফেলবেন।
ভালো ফলাফলের জন্য সপ্তাহে দু থেকে তিন দিন লাগাতে পারেন।
রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার অত্যাবশ্যকীয়।
কাঁচা হলুদ ও মধু একসাথে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে এটি কেউ মুখে লাগাতে পারেন।
এই মিশ্রণটিও আপনার ত্বক ফর্সা করতে সাহায্য করবে। এ
কটি চাইলে এই মিশ্রণটি পানির সাথে মিশিয়ে খেয়েও ফেলতে পারেন।
কারণ এইটা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
কাঁচা হলুদ দিয়ে রূপচর্চা অনেক ওয়ে আছে ।
তার মধ্যে কাঁচা হলুদ ও লেবুর রসের মিশ্রণ একটি। ১চামচ কাঁচা হলুদ পেস্টের সাথে ২-৩ চামচ লেবুর রস মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে নিতে হবে।
এরপর মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে এই মিশ্রণটি মুখে এবং গলায় লাগিয়ে 15 থেকে 20 মিনিট অপেক্ষা করুন।
এরপর মিশ্রণটি শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখটা ধুয়ে নিবেন।
কাঁচা হলুদ দিয়ে ফেসপ্যাক বানিয়ে মুখে লাগালে কার্যকারিতা দেখে আপনি আপনার নিজের চোখে বিশ্বাস করতে পারবেন না।
প্রথমে এক চা চামচ কাঁচা হলুদ ও এক চা চামচ বেসন নিয়ে এই দুটোকে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।
ভালোভাবে মিশে গেলে এর মধ্যে গোলাপ জল অথবা নরমাল পানি এড করে একটা পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে।
এরপরে পেস্টটি মুখ গলা হাতে পায়ে লাগিয়ে শুকিয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে এবং শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
অনেকেই আছে যারা সাধারণত কাঁচা হলুদ বেটার সরাসরি মুখে এপ্লাই করে। এপ্লাই করা যাবে তাতে কোন সমস্যা নেই ।
তবে একটু লেবুর রস গোলাপ জল বা অন্য যেকোনো উপাদান যেমন মধু এগুলো মিক্স করে দিলে হলুদ আরো বেটার কাজ করতে পারে।
আপনি কাঁচা হলুদ শুধু পানির সাথে মিক্স করেও মুখে লাগাতে পারেন এতে কোন সাইডে নেই।
শুধু কাঁচা হলুদ মুখে দিলে কি হয় এটা নিয়ে আমাদের মনে অনেক ভ্রান্ত ধারণা আছে। তবে এতে কোন ক্ষতি নেই।
আমরা অনেকেই আছি যাদের এলার্জি সমস্যা আছে। আপনার স্কিনে যদি অ্যালার্জির সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে হলুদ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কারণ সবার স্কিনের সবকিছু স্যুট খায় না।
হলুদ প্রাকৃতিক উপাদান হলো এটা তার ব্যতিক্রম নয়। কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে হলুদ ত্বকে বেশি ব্যবহার করলে অ্যালার্জি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।
তাই হলুদের উপকারিতার কথা জেনে শুরুতেই হলুদ খুব বেশি পরিমাণে ব্যবহার না করাই উত্তম।
তাই হলুদ মুখে লাগানোর আগে হাতে পায়ে বা শরীরের ত্বকে লাগিয়ে দেখতে পারেন আপনার এলার্জি দেখা দেয় কিনা ।
যদি এলার্জির প্রবলেম বা জ্বালাপোড়া না হয় তাহলে আপনি ইউজ করতে পারেন। তবে আপনার ত্বকে।
কাটা ছেঁড়া ছুলে যাওয়া বা চুলকানোর ক্ষত থাকে তাহলে হলুদে একটু জ্বালাপোড়া করতে পারে।
এতে ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নাই।
রান্নার হলুদ কি মুখে ব্যবহার করা যায় যায় কি না বা রান্নার হলুদ মুখে দিলে কোন ক্ষতি হবে কিনা এটা নিয়ে আমরা অনেকেই কনফিউজ ।
এটা নিয়ে আমরা অনেকেই কনফিউজ হওয়ার কিছু নেই ।
কাঁচা হলুদের মত আমরা রান্নার হলুদ ত্বকে ব্যবহার করতে পারি।
রান্নার হলুদ ও ত্বকের জন্য উপকারী এবং ভালো । কাঁচা হলুদ তো সবসময় পাওয়া যায় না ।
তাই ত্বকের যত্নে রান্নার হলুদ আমরা খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারি।
নিম পাতা ও কাঁচা হলুদ মুখে মাখলে কি হয় এটা নিয়ে অনেক প্রশ্ন কাজ করে।
অনেক সময় আমাদের ত্বকে নানা রকমের সংক্রামক রোগ দেখা যায় ।
আমাদের ত্বকের এই সংক্রমণ রোগগুলো থেকে মুক্তি দিতে পারে নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ ।
আমরা যদি নিম পাতা ও কাঁচা হলুদ একসাথে বেটে মুখে লাগাই ।
এই মিশ্রণটি ব্রণের সমস্যা, ত্বকের জ্বালাপোড়া সমস্যা, ব্রণের কালো দাগ, হাইপার পিগমেন্টেশন এবং এলার্জি দূর করতে এক্সট্রিম লেভেলের সাহায্য করে এবং ত্বককে মসৃণ ও উজ্জ্বল করে তুলতে সাহায্য করে।
কারণ নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ আমাদের ত্বকে কয়েক শেড উপর পর্যন্ত ফর্সা করতে পারে।
আমরা জানি হলুদ একটি প্রাকৃতিক উপাদান । এই হলুদের মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান গুলোই আমাদের ত্বকে উজ্জ্বল এবং ফর্সা করতে সাহায্য করে ।
কাঁচা হলুদ গায়ের রং উজ্জ্বল ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। ব্রণ, র্যাশ, অ্যালার্জি এবং বিভিন্ন ক্ষত বা পোড়া দাগ দূর করতে সহায়তা করে ।
এর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ স্কিন কে গভীরভাবে সতেজ রাখতে হেলপ করে।
এতে আমাদের স্কিন আরও বেশি ফর্সা , মসৃণ ও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
হলুদ প্রাকৃতিকভাবে ত্বকের নানা সমস্যার দূর করতে সক্ষম, যা হলুদকে একটি আদর্শ প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
হলুদ বা হলুদের ফেসপ্যাক মুখে লাগানোর পরে ফেসওয়াশ বা সাবান না ইউজ করাই উত্তম।
হলুদের ফেসপ্যাক লাগানোর পর ত্বক শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ক্লিন করে ফেলবেন।
সাবান বা ফেসওয়াশ ইউজ করবেন না। এতে হলুদ আপনার স্কিনের ভিতরে ঢুকে প্রপার কাজ করতে পারবে।
আপনার স্কিন যদি সেনসিটিভ হয়ে থাকে তাহলে হলুদ ব্যবহার করার 10 ঘন্টা পরে সাবান বা ফেসওয়াশ ইউজ করবেন।
সাথে সাথে ব্যবহার করলে আপনার মুখে গ্যাস বা লাল হয়ে যেতে পারে।
আমাদের অনেকের স্কিনি ড্রাই । আমরা যদি ত্বকের র হলুদ ব্যবহার করি ।
তাহলে ত্বক আরো বেশি ড্রাই হয়ে যেতে পারে। তাই আমরা যদি হলুদ বাটার সাথে অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে ব্যবহার করি।
তাহলে আমাদের ত্বকে মশ্চারাইজার বজায় থাকে। কম ড্রাই হবে তাহলে।
আমাদের ত্বক রুক্ষতার হাত থেকে রক্ষা পাবে ।
হ্যাঁ ত্বকের কালো দাগ দূর করায় হলুদ অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে ।
আপনার ত্বকে ব্রণের কালো দাগ, চোপ কালো দাগ, পিগমেন্টেশন, ডার্ক স্পট, চোখের নিচের কালো দাগ, কাটা দাগ ও যেকোনো প্রকার কালো দাগ খুব সহজেই হলুদ তারা রিমুভ করা সম্ভব।
কারন হলুদের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ স্কিনেরসব ধরনের দাগ দূর করতেসাহায্য করে। এবং ব্রণ ব্রণের দাগ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে।
হলুদের ফেসপ্যাক আমাদের ত্বকের জন্য সত্যিই অনেক উপকারী। হ
লুদের মধ্যে থাকা কুরকুমিন উপাদান আমাদের স্কিনের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, দুধ বা টক দই ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করেঅনেক অনেক প্রো স্কিনের দুধ এবং টক দই সুট খায় না।সে ক্ষেত্রে আপনি মধু অথবা লেবুর রস ব্যবহার করতে পারেন।
মধু আপনার স্কিন কে নরম ও কোমল রাখে, লেবুর রস প্রাকৃতিক ভাবে ত্বকে ক্লিন করে।
আপনি হলুদের সাথে শসার রস ব্যবহার করতে পারেন।
লেবুর রস ও শসা রস মুখের তেল চিটচিতে ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
আমাদের মনে অনেকেরই প্রশ্ন জাগে যে কাঁচা হলুদ দিলে কি ক্ষতি হয়?
কিন্তু না একদমই না কাঁচা হলুদ দিলে ত্বকের কোন ক্ষতি হয় না।
কাঁচা হলুদ ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। কাঁচা হলুদ গায়ের রং ফর্সা করতে সাহায্য করে ব্রণ দূর করে ত্বকের চকচক কালো দাগ দূর করে পিগমেন্টেশন দূর করে সব ধরনের কালো দাগ দূর করতে কোন অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
তাই বলাই যায় কাঁচা হলে ত্বকের জন্য কোন ক্ষতি ডেকে আনে না।
ত্বক সাদা বা ফর্সা করার জন্য হলুদ অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। হলুদ একটি প্রাকৃতিক ফর্সাকারী উপাদান ।
হলুদকে একটি প্রাকৃতিক এন্টিসেপটিক হিসেবেও ধরা হয্ ।
হলুদ একটি প্রাকৃতিক এন্টিসেপটিক। হলুদে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি নামক উপাদান থাকে।
যা ক্ষত সারাতে, জ্বালাপোড়া, ব্যথা এবং প্রদাহ কমাতে কমাতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে ।
হলুদ যদিও একটি প্রাকৃতিক উপাদান। এটির ব্যবহার ও খাওয়াতে কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
তারপরও যদি হলুদ ব্যবহারের ফলে আপনার কোন সমস্যা হয় অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে হলুদ ব্যবহার করবেন।
মধু অত্যন্ত উপকারী প্রকৃতিক উপাদান। মধু আমাদের স্বাস্থ্যের দিক থেকে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী করতে পারে। সৌন্দর্য…
লেবু তার অসংখ্য গুণে গুনাবলির জন্য অন্যতম ।ত্বকের যত্নে লেবু অনেক উপকারী ।লেবুর মধ্যে থাকা…
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের লেবু একটি অপরিহার্য উপাদান ও অংশ।লেবু সাধারণত অন্যান্য খাবারের সাথে বেশি ব্যবহার…
ত্বকের যত্নে নিমপাতা এর উপকারিতা সম্পর্কে আমরা কম বেশী সবাই জানি । কারণ ছোটবেলায় দিদার…
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় প্রাচীনকাল থেকে নিম পাতার ব্যবহার হয়ে আসছে। নিম পাতার উপকারিতা র (nim patar…
প্রাচীন আয়ুর্বেদে হলুদকে অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কারণ এটি শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, জীবাণুনাশ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ।…