লেবু তার অসংখ্য গুণে গুনাবলির জন্য অন্যতম ।ত্বকের যত্নে লেবু অনেক উপকারী ।লেবুর মধ্যে থাকা নানা রকম উপকারী উপাদান থাকে যা আমাদের ত্বকের ভিতরে লাবণ্য বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
লেবু ত্বকের মধ্যে জমে থাকা টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে।
লেবুর মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আর লেবুতে থাকার এই এন্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি আমাদের ত্বককে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।
লেবু প্রাকৃতিকভাবে আমাদের ত্বককে সুস্থ ও সুন্দর রাখতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। তাহলে চলুন জেনে নি, ত্বকের যত্নে লেবুর ব্যবহার করলে কী কী উপকার পেতে পারি ।
লেবু পানি বা লেবুর রস যদি নিয়মিত ভাবে ব্যবহার করা হয় তাহলে ত্বক প্রাকৃতিক ভাবে উজ্জ্বল হয়ে থাকে।
লেবুর মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। আর এই ভিটামিন সি আমাদের ত্বকের মেলানিনের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।
আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা আমাদের বডির মধ্যে মেলানিন নামক একটি উপাদান থাকে।
আর এই মেলানিন দ্বারা এই ফর্সা না কালো নির্ধারণ করা হয়।
যে মানুষের বডিতে মেলানিনের পরিমাণ বেশি থাকে তাদের গায়ের রং একটু কালো হয়।
আর কোন মানুষের বডিতে মেলানিনের পরিমাণ কম থাকলে তাকে দেখতে একটু উজ্জ্বল এবং ফর্সা দেখায়।
আর আমরা নিয়মিত লেবু খেলে বা ব্যবহার করলে আমাদের দেহের মেলানিন অনেক পরিমাণে কমে যায়।
ফলে আমাদের ত্বক উজ্জ্বল এবং ফর্সা দেখায়।
লেবু কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া আমাদের ত্বকে উজ্জ্বল এবং ফর্সা করতে সহায়তা করে।
লেবু কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া আমাদের ত্বকে উজ্জ্বল এবং ফর্সা করতে সহায়তা করে।
ত্বকের যত্নে লেবুর উপকারিতা অনেক । তৈলাক্ত ত্বকের জন্য লেবু অনেক উপকারী।
লেবু আমাদের ত্বকের অয়েল কন্ট্রোল করতে পারে। আমরা অনেকেই ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের যত্ন নিতে চাই।
লেবু হতে পারে আমাদের জন্য তেমন একটি উপাদান।
আমাদের ত্বকে তৈলক্ত বাদ দূর করবে এবং আমাদের ত্বকে উজ্জ্বল এবং ফর্সা করতে সাহায্য করবে।
কারণ লেবুর মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও সাইট্রিক অ্যাসিড।
লেবুর মধ্যে থাকায় সাইট্রিক এসিড আমাদের ত্বকে তৈলাক্ত ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
এই সাইট্রিক এসিড আমাদের ত্বকের অয়েলি ভাব দূর করে এবং ত্বকের ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।
আমাদের ত্বকের অয়েলি ভাব দূর করে এবং পিম্পল দূর করতে সাহায্য করে।
ত্বকে লেবু ব্যবহার করার ফলে আমাদের স্কিনে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
লেবু আমাদের ত্বকের জন্য এবং আমাদের বডির জন্য খুবই উপকারী। লেবু আমাদের ত্বককে ভালো রাখতে এবং সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
লেবু আমাদের ত্বকের বয়সের ছাপ কমাতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
লেবু আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। লেবুর রসের সাথে অ্যালোভেরা জেল ও মধু মিশিয়ে আমরা যদি মুখে লাগাই তাহলে আমাদের ফেসের আমুল পরিবর্তন আসবে।
কারণ এটি আমাদের মুখের এন্টি এইজিং এর কাজ করবে।
এটি যেহেতু প্রাকৃতিক উপাদান সেহেতু আপনি সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন এটি নির্ধিতা ব্যবহার করতে পারেন।
ফর্সা ও এন্টি এজিং এর হাত থেকে রক্ষা করতে আমাদের অবশ্যই এ সপ্তাহে দুদিন করে ফেসপ্যাক লাগানো উচিত।
আরএফ ফেসপ্যাক ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক উজ্জ্বল ও ফর্সা হওয়ার পাশাপাশি আপনার ত্বকের হারিয়ে যাওয়া উজ্জ্বলতাও ফিরে পাবেন।
লেবু অ্যালোভেরা চিনি অথবা মধু একসাথে মিশিয়ে মুখে লাগালে মুখের উজ্জ্বলতা ফিরে পাওয়া যায়।
প্রথমে একটা লেবুর অর্ধেকটার জুস বের পরে নিতে হবে এবং এর সাথে অ্যালোভেরা জেল মধু অথবা চিনে মিক্স করে নিতে হবে।
ভালো করে মিশিয়ে নেয়ার পরে এই ফেসপ্যাকটি মুখে লাগিয়ে নিতে হবে।
এবং লাগিয়ে 20 থেকে 25 মিনিট ওয়েট করতে হবে।
ফেসপ্যাকটি শুকিয়ে গেলে মুখ পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।
এতে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেক গুণ বেড়ে যাবে।
লেবু ত্বকের দাগ ছপছপ দাগ এবং পিগমেন্টেশন দূর করতে সাহায্য করে।
লেবুর মধ্যে থাকে সাইট্রিক এসিড আর এই সাইট্রিক এসিড গুলোই দাগ দূর করার মূল্য কারণ।
হাইপার পিগমেন্টেশন দূর করতে সাহায্য করে লেবু।
লেবুর সাথে সামান্য পরিমাণে মধু মিশিয়ে এবং সাথে পানি মিশিয়ে ভালো করে একটি মিক্সার তৈরি করে নিতে হবে।
এবং মুখ পরিষ্কার করেই মিক্সারটি আলতো হাতে মুখে লাগাতে হবে।
মুখে লাগিয়ে 30 মিনিটের মত রেখে দিবেন।
এরপর শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নেবেন এবং পর একটা ভালো মানে মশ্চারাইজার লাগাবেন।
লেবুর রস আমাদের মুখের সান ট্যান বা পড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে। আমরা যখন বাইরে বের হই রোদের বের হওয়ার ফলে আমাদের মুখে কালো দাগ পড়ে যায় সানট্যান পড়ে যায়।
আরে রোদে পোড়া সান ট্যান দূর করতেও সাহায্য করে লেবু।
এইজন্য আমরা লেবুর একটি ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারি। আমরা লেবুর জুস নিব এবং সাথে বেসন মিক্স করে নেব। এই দুইটি উপাদান ভালোভাবে মিক্স করে আমরা মুখে লাগাবো।
15 থেকে 30 মিনিট অপেক্ষা করবো শুকিয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত। ফেসপ্যাকটি শুকিয়ে গেলে উষ্ণ গরম দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নেব কিন্তু সাবান বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করব না।
ফেসপ্যাকটি অন্তত সপ্তাহে তিনদিন লাগাবেন। ব্যবহারের ফলে সান্তান দূর হওয়া কালো তার দূর হওয়ার সাথে সাথে আপনার ত্বক উজ্জ্বল এবং ফর্সা হবে।
লেবুর রস ত্বকের ব্রণ কমাতে সাহায্য করে। লেবুর রস কার্যক্ষমতা বাড়ানোর জন্য আমরা আলুর রস ও লেবুর রসের সাথে মিশিয়ে নেব।
লেবুর রসের সাথে আলুর রস মিশিয়ে নিলে লেবুর কার্যকারী ক্ষমতা আরো অনেক বেড়ে যায়।
পরে মিশ্রণটি মুখে ব্যবহার করুন এবং রেখে দিন 15 মিনিট। এই ফেসের প্যাকটি শুকিয়ে গেলে মুখটি পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এইভাবে করে এই ফেসপ্যাকটি তিন থেকে চার দিন সপ্তাহে লাগাবেন তাহলে ব্রণের সমস্যার হবে না এবং নতুন করে পিম্পল হবে না।
নিয়মিতভাবে এই মিশ্রণটি আপনি যদি লাগাতে পারেন তাহলে আপনার ত্বকের ব্রণ, পিম্পল, সবরকম কালো দাগ, পিগমেন্টেশন ,কালো ছোপ ছোপ দাগ দূর হওয়ার পাশাপাশি আপনার ত্বক উজ্জ্বল এবং ফর্সা হবে।
লেবুর মধ্যে অনেক উপকারী উপাদান আছে এবং হলুদের মধ্যেও তাই।
লেবুর মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও সাইট্রিক এসিড এবং হলুদের মধ্যে থাকেএন্টি ইনফ্লমেটরি।
আর এই উপাদান গুলো নিয়মিত ব্যবহার করলে এগুলো আমাদের বয়স বাড়তে দিবে না।
আমাদের মনে প্রশ্ন কাজ করে খালি লেবু মুখে দিলে কি হয়? মুখে লেবু দিলে কি হয় মুখে লেবু মাখলে কি হয়? কিন্তু লেবু আমাদের ত্বকের জন্য উপকারী।
লেবুর রস আমাদের ত্বক পরিষ্কার করতে খুবই কার্যকর ভুমিকা পালন করে।
কাঁচা দুধ বা কাঁচা হলুদের সঙ্গে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে মুখে লাগালে বা ব্যবহার করলে ত্বক সুস্থ সুন্দর ও পরিষ্কার হয়ে যায়।
ত্বকের অতিরিক্ত তৈলাক্ত ভাব বা তেল দূর করে এবং মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে থাকে লেবুর রস । এছাড়া, লেবুর রস ব্রণ কমাতে অত্যন্ত উপকারী।
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল হিসেবে কাজ করে লেবু। লেবুর মধ্যে অনেক উপকারী উপাদান থাকে।লেবু ব্রণ এবং পিম্পলসের জন্য অনেক কার্যকর চিকিৎসা ।
লেবুর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি ও সাইট্রিক অ্যাসিড ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া নষ্ট করে ফেলে ফলে ব্রণ হয় না।
শুধু লেবুর রস মুখে দিলে কি হয় ? মুখে দিলে ভালো হয়।
এবং লেবু ত্বক থাকা মৃত কোষগুলিকে এক্সফোলিয়েট করতে পারে।
যা মুখের ছিদ্রগুলো আটকে যাওয়া রোধ করতে পারে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ঘরোয়া উপায়ে লেবু ও মধু খুবই কার্যকরী ভুমিকা পালন করে থাকে।এক চামচ লেবুর রস ও এক চামচ মধুর মিশিয়ে নিন। তার পরে মিশ্রণ টি মুখে লাগান।
পরে ২০ মিনিট পর্যন্ত মুখে ম্যাসেজ করুন। তাহলে আপনার ত্বক হয়ে যাবে আরও ফর্সা, উজ্জ্বল এবং প্রাণবন্ত হয়ে ওঠবে।
প্রাকৃতিক স্ক্রাব হিসেবে কাজ করে চিনি ও লেবুর রস । কারন লেবু আমাদের ত্বকে natural blich – ব্লিচ হিসেবে কাজ করে থাকে।
আমাদের মুখের লোমের ঘনত্ব কমাতে ও অতিরিক্ত লোম দূর করতে সহায়তা করে। ত্বকের রোমকূপ থেকে লোম পরিষ্কার করে থএক চিনি।
লেবু ও চিনি দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় হলো এটা ।
এই স্ক্রাবটি তৈরি করতে ১ টেবিল চামচ লেবুর রস নিন এবং ৩ টেবিল চামচ চিনি নিন ও ১ টেবিল চামচ পানি মিশিয়ে ব্যবহার করুন।
আপনার আপনার ত্বক হয়ে যাবে আরও ফর্সা, উজ্জ্বল এবং প্রাণবন্ত।
হলুদ এবং লেবুর রস এর উপকারীতা অনেক। কারন লেবু ও হলুদ আমাদের ত্বকের জন্য উপকারী।
এক চামচ গুড়ো হলুদ ও এক চামচ লেবুর রস এবং কাঁচা দুধ আধা চামচ মিশিয়ে নিন ও একটি প্যাক তৈরি করে নিন।।
এই প্যাকটি মুখ গলায় ও ঘাড়ে ভালো করে লাগিয়ে নিন।
শুকিয়ে যাওয়া অবধি অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে যাওয়ার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এই প্যাকটি প্রতিদিন ব্যবহারে ত্বক হবে উজ্জ্বল, ফর্সা, প্রাণবন্ত, মসৃণ এবং দাগহীন।
লেবুর রস মুখে দিলে কি ক্ষতি হয় আমাদের অনেকের মনে এই প্রশ্নটি জেগে থাকে।
তবে হ্যাঁ এটা ঠিক লেবু অনেক উপকারী হলেও লেবুর কিছু অপকারিতাও রয়েছে।
লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকে জানি না্ । ব্যবহার করার পথে অবশ্যই আমাদের জানা উচিত।
লেবু আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী হলেও, মাত্রা অতিরিক্তবা ভুল ব্যবহারের জন্য আমাদের ত্বকের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।
কারন লেবুতে আছে অধিক পরিমান ভিটামিন সি, সাইট্রিক অ্যাসিড ও উচ্চ অম্লতার।
লেবুর উচ্চ অম্লতার জন্য আমাদের ত্বকের শুষ্কতা, জ্বালাপোরা বা অতিরিক্ত সংবেদনশীলতা দেখা দিতে পারে।
লেবুর রস ব্যবহার জন্য লেবুর রসকে পাতলা করে ব্যবহার করা উচিত।
এবং লেবুর রস মুখ থেকে উঠিয়ে অবশ্যই একটি ভালো মানের মশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন তাহলে আপনার ড্রাই হওয়া বা রক্ষক হওয়া থেকে রক্ষা পাবে।
স্বাভাবিক ও শুষ্ক ত্বকের, ফর্সা হওয়ার জন্য এই ফেসপ্যাকটি অত্যন্ত কার্যকরী ।
, ১ চা-চামচ মধু, ১ চা-চামচ লেবুর রস, ১টি ডিমের কুসুম, ৬-৮ ফোঁটা জলপাই তেল এবং ২ চা-চামচ ময়দা সবগুলো উপাদান একসাথে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন্।
এরপর আপনি আপনার ফেসটি ভালোভাবে সাবান অথবা ফেসওয়াশ দিয়ে পরিষ্কার করে নিন। এরপরেই ফেসপ্যাকটি আপনি আপনার মুখে গলায় হাতে পায়ে লাগান।
এরপরে ফেসপ্যাকটি আপনি আপনার মুখে 15 থেকে 20 মিনিট রেখে দিন শুকিয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত।
শুকিয়ে যাওয়ার পর আপনি আপনার ফেস হাত পাকে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এই ফেসব্যাকটি সপ্তাহের অন্তত দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করুন।
এতে আপনার ত্বক উজ্জ্বল এবং ফর্সা হওয়ার পাশাপাশি বরুন দূর করবে এবং ত্বকের বলিরেখা দূর করবে ত্বকের কালো দাগ দূর করবে।
লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং সাইট্রিক অ্যাসিড থাকে।
লেবুর মধ্যে থাকায় এই অ্যাসিডিক উপাদান গুলো আমাদের ত্বকের দাগ ছোপ দাগ দূর করতে সহায়তা করে পিগমেন্টেশন দূর করতে সহায়তা করে।
আমাদের ত্বক উজ্জ্বল এবং ফর্সা করতে সাহায্য করে।
তবে যাদের স্কিন সেন্সিটিভ স্কিন তাদের ত্বকে সরাসরি যদি লেবুর রস ব্যবহার করা হয় তাহলে জ্বালাপোড়া ও চুলকানি হতে পারে।
এবং আপনার ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক এবং ড্রাই হয়ে যেতে পারে। চুলকানিও হতে পারে।
তাই যাদের সেনসিটিভ স্কিন অবশ্যই তাদের লেবু ব্যবহারের পূর্বে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে লেবু।
লেবু আমাদের ত্বকের ব্রণ এবং পিম্পল দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
লেবুর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি ও সাইট্রিক এসিড আমাদের ত্বকের ব্রণ দূর করতে সহায়তা করে।
কারণ সাইট্রিক অ্যাসিড আমাদের ত্বকের ব্যাকটেরিয়া নষ্ট করতে সহায়তা করে।
আমাদের ত্বকের মৃত কোষগুলো দূর করতে সাহায্য করে ।
এর ফলে আমাদের ত্বকের কোর্সগুলো পরিষ্কার থাকে আর পিম্পল হয় না।
অনেকেই লেবুর রস সরাসরি মুখে লাগাতে ভয় পায়। তবে হ্যাঁ সাবধানতার সাথে লাগালে কোন রকম ক্ষতি হয় না।
লেবুর রস সরাসরি আপনি আপনার স্ক্রিনে দিতে পারেন।
তবে যাদের সেনসিটিভ স্কিন তারা এটা এভোয়েড করবেন কারণ এতে আপনার ত্বকে জ্বালাপোড়া করতে পারে।
নারকেল তেলের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে মুখে মেসেজ করুন।
এরপর 15 থেকে 20 মিনিট মুখে দিন তারপরে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এতে আপনার ত্বক উজ্জ্বল এবং ফর্সা হবে এবং ড্রাইনেস কমবে।
লেবু ত্বকের জন্য প্রাকৃতিক বিলিচ হিসেবে কাজ করে।
এই লেবুর রস আমাদের ত্বকের ডার্ক স্পট দূর করে ত্বকের লোম রিমুভ করতে সাহায্য করে এবং লোম গজানো প্রতিরোধ করে।
লেবু দিয়ে মুখ ঘষলে অনেক ধরনের উপকার হয় কারণ এতে থাকা ভিটামিন সি এবং সাইট্রিক এসিড আমাদের ত্বককে সুন্দর ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
এটি যদি রেগুলার ব্যবহার করা যায় আমাদের মুখের কালো দাগ ছক দাগ এবং হাইপার পিগমেন্টেশন দূর করে।
সাধারণত আমাদের ত্বকে 15 থেকে 20 মিনিট লেবুর রস রাখলেই ঠিক আছে।
মধ্যে লেবুর রস শুকিয়ে যায় তাহলে ধুয়ে ফেলাই উত্তম।
লেবু কি ত্বকের ক্ষতি করে থাকে? কিন্তু অতিমাত্রায় লেবু ব্যবহার আমাদের ত্বকের জন্য হামফুল বা ক্ষতিকর হতে পারে।
লেবুর মধ্যে থাকে ভিটামিন সি ও প্রচুর পরিমাণে সাইট্রিক এসিড।
কিন্তু যাদের সেনসিটিভ স্কিন লেবুর রস ব্যবহারের ফলে তাদের ত্বকে জ্বালাপোড়া হতে পারে।
তাই যাদের টক সেনসিটিভ তারা অবশ্যই লেবুর রস কে পাতলা করে অথবা কোন কিছুর সাথে মিক্স করে ত্বকে ব্যবহার করবেন এর ফলে আপনার জ্বালাপোড়া হবে না।
এবং যাদের ত্বকে এলার্জি আছে অনেক সময় দেখা যায় লেবুর রস ব্যবহার ফলে তাদের ত্বকে ফুসকুড়ি হয় ঘায়ের মত হয়ে যায় এলার্জি হয়ে যায় দানা দানা হয়ে যায় সূর্যের আলোর সাথে বিক্রিয়া করে।
তাই অবশ্যই লেবুর রস ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনাকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে দরকার হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করতে হবে।
লেবু আমাদের ত্বকের জন্য খুব উপকারী লেবুর স্কিন বেনিফিটস অনেক বেশি তবে অবশ্যই লেবু ব্যবহারের পূর্বে যদি আপনার কোন সমস্যা হয় আপনি অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করবেন ।
আর যদি সমস্যা না হয় তাহলে ইজিলি ব্যবহার করতে পারবেন।
মধু অত্যন্ত উপকারী প্রকৃতিক উপাদান। মধু আমাদের স্বাস্থ্যের দিক থেকে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী করতে পারে। সৌন্দর্য…
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের লেবু একটি অপরিহার্য উপাদান ও অংশ।লেবু সাধারণত অন্যান্য খাবারের সাথে বেশি ব্যবহার…
ত্বকের যত্নে নিমপাতা এর উপকারিতা সম্পর্কে আমরা কম বেশী সবাই জানি । কারণ ছোটবেলায় দিদার…
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় প্রাচীনকাল থেকে নিম পাতার ব্যবহার হয়ে আসছে। নিম পাতার উপকারিতা র (nim patar…
প্রাচীন আমল হতেই রূপচর্চায় ও ত্বককে সুন্দর করার জন্য হলুদের ব্যবহার হয়ে আসছে।প্রাচীনকালের মেয়েরা নিজেদের…
প্রাচীন আয়ুর্বেদে হলুদকে অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কারণ এটি শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, জীবাণুনাশ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ।…