আলু একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ও পুষ্টিকর সবজি। আলুর উপকারিতা – alur upokarita , অসাধারণ গুনুগুন, পুষ্টিগুণ ও সহজলভ্য হওয়ার কারণে বিশ্বব্যাপী এটিকে অন্যতম প্রধান খাদ্য হিসেবে ধরা হয়।
আলু অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার। বাজারের অন্যান্য সবজির তুলনায় এর দাম অনেক কম। আলুকে সহজলভ্য সব বলা যায়।
বিশেষ করে আলু মুলত ভারত, বাংলাদেশ , পেরু এবং বলিভিয়ায় বেশি পরিমাণে চাষ করা হয়ে থাকে ।
মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকার পাহাড়ি অঞ্চলে প্রথম আলুর চাষ শুরু হয় প্রায় ৭০০০ বছর আগে । আলুর বৈজ্ঞানিক নাম – solanum tuberosum.
অন্যান্য সবজির তুলনায় আলুর সবথেকে বেশি জনপ্রিয় একটি সবজি।
বাচ্চা থেকে শুরু করে সকল বয়সী মানুষের কাছে আলো সমান জনপ্রিয়।
আলুতে রয়েছে স্টার্চ, কার্বোহাইড্রেট, সামান্য পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন সি, বি কমপ্লেক্স, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান থাকে। Nutritional value of potatoes and what nutrients are in potatoes.
প্রতি 100 গ্রাম খোসাসহ আলুর পুষ্টিগুণ ও ভিটামিন চার্ট:
১) আলোর মধ্যে শক্তির পরিমাণ থাকে – 80 কিলো ক্যালরি।
২) পানি থাকে 75 গ্রাম
৩) প্রোটিন 2 গ্রাম
৪) শর্করা থাকে 19 গ্রাম
৫) স্টার্চ ১৫ গ্রাম
৬) থায়ামিন 0.0৮ গ্রাম
৭) রিবোফ্লাবিন থাকে ০.০৩ গ্রাম
৮) নায়াসিন থাকে ১.১ মিলিগ্রাম
৯) ভিটামিন সি থাকে 20 মিলিগ্রাম
১০) ভিটামিন বি৬ থাকে ০.২৫ মিলিগ্রাম
১১) পটাশিয়াম থাকে ৪২১ মিলিগ্রাম
১২) ক্যালসিয়াম থাকে ১২ মিলিগ্রাম
১৩) ম্যাগনেসিয়াম থাকে ২৩ মিলিগ্রাম
১৪) সোডিয়াম থাকে ৬ মিলিগ্রাম
১৫) আয়রন থাকে ১.৮ মিলিগ্রাম
আলুর খোসার নিচে সবচেয়ে বেশি পুষ্টি থেকে থাকে।
যেমন খোসায় আলুর মূল অংশের তুলনায় প্রায় ৭ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম থাকে ও ১৭ গুণ বেশি আয়রন থাকে ।
তাই আলু খোসা সহ খেলে বেশি পরিমাণে পুষ্টি পাওয়া যায়।
ওজন বাড়াতে আলো অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। কারণ আলুর মধ্যে খুব অল্প পরিমাণে প্রোটিন থাকে কিন্তু কার্বোহাইড্রেট অনেক বেশি পরিমাণে থাকে।
আর আলুতে থাকায় বেশি পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট আমাদেরকে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। কারণে কার্বোহাইড্রেট আমাদের বডির ওজনের মাত্রা বাড়াতে কমাতে সাহায্য করে।
যেহেতুতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে সেহেতু আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় আলু রাখতে পারেন।
আপনি যদি নিয়মিত শরীরচর্চা বা জিমে যান তাহলে আলু আপনার জন্য হতে পারে একটি আদর্শ খাবার।
আপনি যদি জিমে যাওয়ার 30 মিনিট পূর্বে একটি আলু সেতো খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার শরীরকে এনার্জিটিক রাখতে সাহায্য করবে।
এই কারণে বড় বডি বিল্ডাররা এবং কুস্তিগীররা আলু খেয়ে থাকে। কারন তারা শক্তির পায়।
আলু সেদ্ধ ধোয়া আমাদের পেটে খুব তাড়াতাড়ি হজম হয়। আলুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট বিদ্যমান।
আর কার্বোহাইড্রেট এর কারণে এটি আমাদের পেটে তাড়াতাড়ি হজম হয় এবং হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
বিশেষ করে শিশুদের জন্য এটি খুবই উপকারী।
কারণ শিশুরা সব খাবার তাড়াতাড়ি হজম করতে পারে না কিন্তু আলু খুব সহজে হজম করতে পারে। তাছাড়া অসুস্থ রোগীদের জন্য আলোচিত খুবই উপকারী।
আলু আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। আলুর রস বা পেস্ট আমাদের ত্বকে উজ্জ্বল ফর্সা করতে সাহায্য করে । এবং ব্রণ দূর করতেও সাহায্য করে।
কোন আলোর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও বি কমপ্লেক্স।
ভিটামিন সি থাকার পাশাপাশি এর মধ্যে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, ক্যালসিয়াম সহ আরো নানা ধরনের খনিজ উপাদান রয়েছে। যা আমাদের ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী ভূমিকা রাখে।
কাঁচা আলুর ফেসপ্যাক আমাদের ত্বকের জন্য অনেক কার্যকারী।
আলু বেটে বা ব্লেন্ডার করে তার সাথে মধু এবং একটু হলুদ মিশিয়ে যদি মুখে লাগাতে পারেন আপনার স্কিন চকচক করবে।
সাথে ব্রণ এবং রোদে পড়া কালচে ভাব হাইপার পিগমেন্টেশন এগুলো দূর হবে।
তাছাড়া আমাদের হাত পায়ের গোড়ালিতে বা কনুতে বা ঘাড়ের পিছনের অংশে কালো আস্তরণের মতন দাগ পড়ে যায় এগুলো খুব সহজে দূর করতে পারে আলুর রস।
আলু খাওয়ার উপকারিতা অনেক। আলু আমাদের শরীরে প্রদাহ বা ব্যথা কমাতেও সাহায্য করে।
অন্ত্র এবং শরীরের বিভিন্ন অংশের প্রদাহ বা ব্যথা কমে যায় নিয়মিত আলু খাওয়ার ফলে।
তাছাড়া হাত পায়ের কোন অংশে ব্যথা পেলে আলু কেটে যদি বাহ্যিকভাবে ওইখানে লাগানো হয় ব্যথা অনেকটা কমে যায়।
যাদের আর্থাইটিসের সমস্যা আছে তাদের জন্য আলু অনেক উপকারী।
ভাবা যায় ক্যান্সার প্রতিরোধে বা ক্যান্সার আসতে বাধা প্রদান করে আলু।
কারন বাদামী ও লাল আলুর মধ্যে অনেক পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, কোয়ারসেটিন, ফ্ল্যাভোনয়েড, ভিটামিন সি ও ভিটামিন এ রয়েছে যা মানবদেহের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
নিয়মিত আলো খেলে আমাদের ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতা অনেকাংশই কমে যায়। আলু ঔষধি গুণেও অনন্য।
কারণ আলোর মধ্যে কোয়ারসেটিন নামক একটি উপাদান থাকে আর এই উপাদানটি মূলত ক্যান্সার প্রতিরোধে করতে সাহায্য করে।
এবং এই কোয়ারসেটিন উপাদানটি টিউমার প্রতিরোধ ও সাহায্য করে।
তাই আমাদের নিয়মিত আলু খাওয়া উচিত এটা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং নানা ধরনের রোগ বেরি থেকে আমাদের মুক্ত করতে সাহায্য করে।
মস্তিষ্কের বিকাশে বা মস্তিষ্ক ভালো রাখতেও আলু সাহায্য করে।
কারণ আমাদের মস্তিষ্কের বিকাশ পুরো টা নির্ভর করে শরীরের গ্লুকোজের সঠীক মাত্রা, বডিতে সঠিক অক্সিজেন সরবরাহ, ভিটামিন এ, আয়রন, ভিটামিন বি কমপ্লেক্সে উপস্থিত আছে তেমন দরকারি কিছু উপাদান, হরমোন, ওমেগা -৩- ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো অ্যামিনো অ্যাসিডের উপর।
এই সমস্ত পুষ্টি উপাদান গুলোর মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে। তাই বলা যায় মস্তিষ্ক বিকাশে আলোর ভূমিকা অপরিসীম।
আলুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ পাওয়া যায়, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স পাওয়া যায়, যার কারণে এটি আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
আলুর হৃদরোগের মতন খারাপ জটিল রোগ ও প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
আলুর মধ্যে সোডিয়াম পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম ফসফরাস সালফার ম্যাগনেসিয়াম থাকার পাশাপাশি ধরনের ভিটামিন রয়েছে।
তাছড়িা ও আলুতে ক্যারোটিনয়েড থাকে, তা মধ্যে লুটেইন ও জেক্সাথিন ইত্যাদি উপকারী উপাদান আছে।
এই উপাদান গুলোই মূলত হৃদরোগ হতে বাধা দেয় এবং বডির অন্যান্য কাজেও আসে।
আলু হৃদরোগ কে বাধা প্রদান করে বলে অতিরিক্ত আলু খেতে হবে এমন না।
আলু আমাদের রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে এই জন্য এটি পরিমাণ মতন খেতে হবে।
যেটা উল্টো হার্টের জন্য খুবই খারাপ। তাই অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাবেন।
ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীদের জন্য আলু খুবই কার্যকর।
যেহেতু আলু তাড়াতাড়ি হজম হয় এবং আলুতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে তাই এটি ডায়রিয়া রোগের জন্য ভালো।
ডায়রিয়ার রোগীরা অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে আলু সেদ্ধ খেলে অনেক শক্তি পাবে শরীরে।
তবে অতিরিক্ত সেবন করা যাবে না কারণ আলোর মধ্যে স্ট্রাস রয়েছে যেটা পরে ক্ষতি হতে পারে।
পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে এতে উপকার রয়েছে।
কিডনিতে পাথর হওয়া প্রতিরোধ করতে পারে আলু।
আমরা দৈনন্দিন জীবনে অনেক ধরনের খাবার খেয়ে থাকি এবং যেসব খাবারে বেশি পরিমাণে তেল চর্বি এবং প্রোটিন থাকে সেই খাবারগুলোর কারণে মূলত কিডনিতে পাথর হয়।
যেমন অতিরিক্ত মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, গরুর মাংস, চিংড়ি মাছ এবং উচ্চ প্রোটিন যুক্ত যে সমস্ত খাবারগুলো রয়েছে এইগুলোর কারণে।
আর এই ধরনের উচ্চ ফ্যাট যুক্ত খাবার গুলোই আমাদের বডির ইউরিক এসিডের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে।
যেটা ভালো নয় আমাদের বডির জন্য।
আলুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও আয়রন রয়েছে এগুলো কিডনিতে পাথর হওয়ার জন্য ভালো।
কিন্তু আলুর মধ্যে রয়েছে নিসিয়াম নামক একটি উপাদান যা আমাদের কিডনিতে ক্যালসিয়াম আসতে বাধা প্রদান করে এবং তা প্রতিরোধ করে।
আলু আমাদের চুলের জন্য খুব উপকারী।
আমাদের মধ্যে যাদের চুল পড়ার সমস্যা রয়েছে, মাথায় গুড়ি গুড়ি পিম্পল হওয়ার সমস্যা রয়েছে এবং অকালে চুল পেকে যাওয়ার সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য আলো একটি কার্যকরী উপায়।
খোসা ছাড়িয়ে আলো সিদ্ধ করে সেই পানি দ্বারা চুল ধুলে আমাদের চুলের অনেক উপকার হয় এবং চুল পড়া বন্ধ হয়।
রক্তচাপ বা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে আলু।
উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেসার হয়ে থাকে মানসিক চাপ থেকে, খাদ্যের অনিয়ম, বদহজম, ডায়াবেটিস, মেন্টাল ডিপ্রেশন ও অতিরিক্ত চিন্তার ফলে।
আলোর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও ফাইবার। এটি আমাদের বদহজম এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
তবে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সাবধান অতিরিক্ত আলু ডায়াবেটিস বাড়িয়ে দিতে পারে।
অতিরিক্ত আলু খেলে আমাদের উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের ইনসুলিন এর মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
আলুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা কোলেস্টের লেভেল কে কমাতে সহায়তা করে, কোলেস্টেরল কম হওয়ার কারণে ইনসুলিন উন্নত হয়।
এবং আলুতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে এই পটাশিয়াম আমাদের রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।
অনিয়মিত আলু খেলে আমাদের বাতের ব্যথা হাড় ব্যথা কমে।
কারন আলুর মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়াম ও আয়রন যা আমাদের হাড়ের ও বাতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
আর্থাইটিসের রোগের জন্য আলু সেতো খুবই উপকারী এতে ব্যথা নিরাময় হয়।
তবে অতিরিক্ত আলু খাওয়া যাবে না কারন এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে শর্করা রয়েছে যা খেলে আপনার ওজন বেড়ে যাবে।
আলু খাওয়ার উপকারিতা যেমন রয়েছে তেমনি আলু খাওয়ার অপকারিতা ও রয়েছে। কারণ অতিরিক্ত আলু খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
১) অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না আলু অতিরিক্ত খেলে আপনার ডায়রিয়া হতে পারে।
২) পচে যাওয়া আলু বা সবুজ আলু খাওয়া যাবে না কারণের মধ্যে অনেক বিষাক্ত পদার্থ যোগ হয় এবং যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর । কারন এতে ক্ষতিকর রাসায়নিক সোলানিন ও চ্যাকোনিন থাকে।
৩) গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে সাবধানতার সাথে আলু খেতে হবে ও কাঁচা আলু খাওয়া বর্জন করতে হবে। আলু খাওয়ার ক্ষেত্রে আলু ভালোভাবে রান্না করে খেতে হবে।
৪) ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে আলু খাওয়ার ক্ষেত্রে দরকার হলে আলু খাবে না। যাদের ডায়াবেটিস অতিমাত্রায় আছে তারা আলু খাবেন না কারণ আলু ডায়াবেটিস বাড়াতে সাহায্য করে।
৫) যেহেতু আলুতে শর্করার পরিমাণ বেশি অতিরিক্ত আলু খাওয়ার ফলে আপনার ওজন বেড়ে যেতে পারে শরীরের ভারসাম্য হীনতা দেখা দিতে পারে। আপনার ডায়াবেটিস হয়ে যেতে পারে।
আলু অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং সহজলভ্য খাবার হলেও এটি অতিরিক্ত খাওয়া বা ব্যবহার করা যাবে না।
কারণ অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয় আলুও তার ব্যতিক্রম নয়। নির্দিষ্ট একটা মাত্রা মেনটেন করে আলু খাওয়া উচিত।
আরও পরুন: ১) লেবু চায়ের উপকারিতা।……...……….
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের খাদ্য তালিকায় আলুর ভূমিকা অপরিসীম। আলুর কথা মনে পড়লেই চোখের সামনে ভেসে…
লেবুর চা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি, সহজ ও শক্তিশালী পানীয়। টি সাধারণ পানীয় হলেও…
সকালটা শুরু হয় এক কাপ গরম গরম চা দিয়ে। সকালে উঠে এক কাপ চা না…
আমরা অনেকেই ঠান্ডা বা গরম ও সকাল কিংবা সন্ধ্যায় যাই হোক না কেন এক কাপ…
বর্তমান সময়ে দূষণ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অনিয়মিত জীবনযাপন, বাহিরে বের হলে করা রোদ, ধুলো-বালির ফলে…
আদা হলো প্রাকৃতিক এক মহৌষধ। প্রাচীনকাল থেকে লোকমুখে একটি প্রবাদ প্রচলিত রয়েছে সেটা হলো -সকল…